ডাইকিনের প্রত্যেক ধরণের যন্ত্রে এই রেফ্রিজারেন্টটি ব্যবহার করা হয়েছে. বাণিজ্যিকভাবে ও প্রশস্তভাবে ব্যবহারের জন্যে ডাইকিন এই প্রোডাক্টিকে উন্নীত করেছে.

Printer-friendly version

বিভিন্ন দিক দিয়ে মূল্যায়ন করার পর ডাইকিন মনে করে আবাসিক ও বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহারের জন্য R-32 রেফ্রিজারেন্ট হল একটি অসাধারণ বিকল্প. 2012 সালের নভেম্বর মাসে ডাইকিন R-32 সহযোগে বিশ্বের সর্বপ্রথম এয়ার কন্ডিশনার বানায়. 2019 সালের জুন মাসের শেষ পর্যন্ত 70টিরও বেশি দেশে R-32 আছে এমন 21 মিলিয়নেরও বেশি ইউনিট বিক্রি হয়. এর ব্যবহার যেন আরও বেশি হয় সেটাই আমাদের লক্ষ্য. গ্লোবাল ওয়ার্মিংয়ের সমস্যা সমাধানে আরও কার্যকরী রেফ্রিজারেন্ট ও এয়ার কন্ডিশনিং যন্ত্রপাতি বানাতে ডাইকিন সর্বদা চেষ্টা চালিয়ে যাবে.